ব্লাইট টিকিটের তথ্য
শহরের রক্ষণাবেক্ষণের বিষয় তুলে ধরার প্রচেষ্টার জন্য ডেট্রোয়েট সিটির একটি প্রধান অঙ্গ হিসেবে অপ্রশাসনিক শুনানি বিভাগ (Department of Administrative Hearings, DAH) 2005 সালে প্রতিষ্ঠা হয়। DAH হল একটি আধাবিচার বিষয়ক সংস্থা। যেটি ডেট্রোয়েটের ব্লাইট লঙ্ঘনের রায় দান করে এবং ডেট্রোয়েট সিটির স্বাধীন বিভাগ। মেয়র নির্দেশক নিয়োগ করেন এবং নির্দেশক চিফ হেয়ারিং অফিসার হিসাবে কাজ করেন, লাইসেন্স প্রাপ্ত অ্যাটর্নি প্রশাসনিক হেয়ারিং অফিসার হিসেবে কাজ করেন। ব্লাইট লঙ্ঘনগুলো হল দেওয়ানি মামলা, আগে অপরাধ অপকর্ম হিসাবে প্রক্রিয়া করা হত সেগুলোকে 36 ডিস্ট্রিক্ট আদালতে বিচার করা হত। এই ধরণের লঙ্ঘন প্রায়ই আদালতের পাহাড় প্রমাণ জমা কাজের একটি অঙ্গ এবং অনেক মামলা কার্যকরীভাবে অব্যাহত করা হতো না। DAH এর অধীনে ব্লাইট লঙ্ঘন পরিচালনা করার নতুন পদ্ধতি যেন আরও কার্যকর হয় সেই মতো তৈরি করা হয়েছে।
শহরের অন্যান্য সম্পত্তির মালিকদের মতো ভাড়ার সম্পত্তির মালিকদেরকেও ডেট্রোয়েট সিটির সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণের বিধি অনুসারে তাদের সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। যদি আপনার সম্পত্তির অন্দরমহল এবং বহিরাঙ্গন সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ না করা হয় তাহলে সিটি ইন্সপেক্টর, পুলিশ অফিসার এবং সিটি অন্যান্য কর্মকতারা যাদের অনুসন্ধান করা ও বিধি ভঙ্গের তলবের ক্ষমতা তারা আপনাকে ব্লাইট লঙ্ঘন তলব জারি করতে পারে যা সাধারণত “ব্লাইট টিকিট” নামে পরিচিত। যদি রেজিস্টার না করে থাকেন এবং যদি সম্মতির শংসাপত্র না থাকে তাহলে আপনার জন্য ব্লাইট টিকিট জারি করা হবে।
সমস্যাগুলো এর মাধ্যমে জানান
DAH তিনটি বিভাগে বিভক্ত:
- সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণ
- অঞ্চল হিসেবে ভাগ করা
- অবৈধ জমা/কঠিন বর্জ্য
সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ: ভবন ও নিরাপদ প্রোকৌশলী বিভাগ দ্বারা দায়ের করা মামলাগুলো শোনে। এইসব ক্ষেত্রে, ব্লাইট লঙ্ঘনের বিজ্ঞপ্তি ভবন ও স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও পুলিশ অফিসাররা ইস্যু করে। এই সমস্ত লঙ্ঘনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হলেও, যদিও শুধু তাতেই সীমাবদ্ধ থাকে না:
- সম্মতির শংসাপত্র না নেওয়া
- ভাড়ার রেজিস্ট্রেশন না নেওয়া
- ইঁদুরের আশ্রয়স্থল
- বরফ অপসারণ না করা
- নিষ্ক্রিয় যানবাহন
- সম্পত্তির বহিরাঙ্গন রক্ষণাবেক্ষণ না করা
- জরুরি আদেশ মেনে না চলা
জোনিং বিভাগ: ভবন ও নিরাপদ প্রোকৌশলী দ্বারা দায়ের করা মামলাগুলো শোনে। এইসব ক্ষেত্রে, ভবন পরিদর্শকরা ব্লাইট লঙ্ঘনের বিজ্ঞপ্তি জারি করে।
এই সমস্ত লঙ্ঘনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হলেও, যদিও শুধু তাতেই সীমাবদ্ধ থাকে না:
- বিশেষ জমির অনুমতির লঙ্ঘন
- অনুমতি ছাড়া জমি ব্যবহারের পরিবর্তন
- অনুমতি ছাড়া ভবন ব্যবহারের পরিবর্তন
- সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণের অবস্থা ঠিক আছে বলা আছে এমন প্রয়োজনীয় শংসাপত্র না পাওয়া
অবৈধ জমা ও কঠিন বর্জ্য বিভাগ: পরিবেশ বিষষক বিভাগ দ্বারা দায়ের করা মামলাগুলো শোনে। এইসব ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও পরিবেশ পরিদর্শ ও পুলিশ অফিসাররা ব্লাইট লঙ্ঘন বিজ্ঞপ্তি জারি করে। এই সমস্ত লঙ্ঘনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হলেও, যদিও শুধু তাতেই সীমাবদ্ধ থাকে না:
- ফুটপাতের পাথর দিয়ে বাঁধানো কিনারায় করভিল পাত্র আগে বা দেরিতে রাখা
- অনেক বর্জ্য ইচ্ছাকৃতভাবে জমা করা
- কঠিন বর্জ্য অনুপযুক্তভাবে জমা করা
- পশু পাখির বিষ্ঠা সংক্রান্ত লঙ্ঘন
- অবৈধভাবে জমা করা